ব্যাকারণ নিয়ে কিছু কথা
আসসালামু আলাইকুম
আজকে আপনাদের নিয়ে বিশেষ একটা আলোচনা করতে চাই। সেটা হলো বাংলা ব্যাকারণ নিয়ে। আমি অনেকের কবিতা প্রকাশ করছি প্রতিদিন। কিন্তু মুটামুটি সবার কবিতায় দেখছি কিছুনা কিছু ভুল রয়েছে। কারো ব্যাকারণ সমস্যা, কারো বানান এবং কারো কারো বাক্য তৈরি করতে সমস্যা হয়। আমি সবচেয়ে লক্ষ্য করেছি যে, মুটামুটি সবার কবিতার মধ্যে ছন্দের অমিল। এখন প্রশ্ন করতে পারেন ছন্দ না মিললে কি কবিতা হবেনা? উত্তরে হ্যাঁ হবে আবার না হবেনা। হ্যাঁ মাত্র ৫% আর না হলো বাকি ৯৫%।
কেন হবেনা এবং কেন আবার হ্যাঁ হবে। এটা একটু সমস্যা। তাহলে কেমন করে বুঝবো হয়েছে কিনা। এটা ভয়ের কোন কারণ নেই। আমি চাইছি এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। তবে আপনাদের প্রথমে বাংলা বর্ণ শিখাতে হবে। এখন যদি এটা শুনেন তাহলে অবাক হবেন আমরা কি বাংলা বর্ণ পারিনা? অবশ্যই পারেন কিন্তু কোথায় কোনটা ব্যবহার করবেন এটাই মূলত জানেন না। আর এই জন্যই আপনাদের অসংখ্য বানান ভুল হয়ে থাকে।
যেমন ধরে নিই নিচের দুটি বানান:
তাহলে এখন যদি প্রশ্ন করি কোন বানানটি সঠিক? তাহলে অনেকে দু’মনা হয়ে যাবেন। কেউ বলবেন ১ নাম্বার আবার কেউ বলবেন ২ নাম্বার। এই যে একটা সমস্যাটা এটা মূলত বাংলা রর্ণ ব্যবহার না শিখার কারণে ভুল হয়ে থাকে।
আপনারা যদি চান তাহলে আমরা অর্থ্যাৎ কবিতা গাঁ পরিবার থেকে এসব ছোট ছোট বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। কিন্তু তার আগে জানা প্রয়োজন আপনাদের জানার আগ্রহ কতটুকু? আপনারা কি ধৈর্য্য ধরে ১ দিন পর পর ২০ মিনিট সময় আমাদের ওয়েভসাইটের আলোচনা পড়বেন কিনা। কারণ এই পোস্ট করতে আমাদের অনেক সময় ব্যয় হয় এবং অনেক ঘাটাঘাটি করতে হয় আবার অনেক পরিশ্রমও হয়।
তাই আপনারা যদি এই বিষয় নিয়ে আলোচনা পছন্দ করেন তাহলে আমাদের ফেসবুকে কমেন্ট করে জানাবেন। তাহলে আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটের উপরে দেখেন একটা ক্যাটাগরি রেখেছি ব্যাকারণ নামের। আপনারা যখন আমাদের ওয়েভসাইটে প্রবেশ করবেন এবং ব্যাকারণ নামের ক্যাটাগরিতে ক্লিক করবেন তখন আপনাদের সামনে শুধু ব্যাকারণের সকল আলোচনাগুলো আসবে।
আমি আর কথা বাড়াতে চাইনা। আমি এই পর্যন্ত আপনাদের বললাম বাকিটা হলো আপনাদের ইচ্ছে। তবে একটা কথা মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই। আর হ্যাঁ আপনি ব্যাকারণ ছাড়া না পারবেন ছন্দ তৈরি করতে, না পারবেন শুদ্ধ বানান লিখতে।
আজকে আপনাদের নিয়ে বিশেষ একটা আলোচনা করতে চাই। সেটা হলো বাংলা ব্যাকারণ নিয়ে। আমি অনেকের কবিতা প্রকাশ করছি প্রতিদিন। কিন্তু মুটামুটি সবার কবিতায় দেখছি কিছুনা কিছু ভুল রয়েছে। কারো ব্যাকারণ সমস্যা, কারো বানান এবং কারো কারো বাক্য তৈরি করতে সমস্যা হয়। আমি সবচেয়ে লক্ষ্য করেছি যে, মুটামুটি সবার কবিতার মধ্যে ছন্দের অমিল। এখন প্রশ্ন করতে পারেন ছন্দ না মিললে কি কবিতা হবেনা? উত্তরে হ্যাঁ হবে আবার না হবেনা। হ্যাঁ মাত্র ৫% আর না হলো বাকি ৯৫%।
কেন হবেনা এবং কেন আবার হ্যাঁ হবে। এটা একটু সমস্যা। তাহলে কেমন করে বুঝবো হয়েছে কিনা। এটা ভয়ের কোন কারণ নেই। আমি চাইছি এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। তবে আপনাদের প্রথমে বাংলা বর্ণ শিখাতে হবে। এখন যদি এটা শুনেন তাহলে অবাক হবেন আমরা কি বাংলা বর্ণ পারিনা? অবশ্যই পারেন কিন্তু কোথায় কোনটা ব্যবহার করবেন এটাই মূলত জানেন না। আর এই জন্যই আপনাদের অসংখ্য বানান ভুল হয়ে থাকে।
যেমন ধরে নিই নিচের দুটি বানান:
১. কন্ঠ
২. কণ্ঠ
তাহলে এখন যদি প্রশ্ন করি কোন বানানটি সঠিক? তাহলে অনেকে দু’মনা হয়ে যাবেন। কেউ বলবেন ১ নাম্বার আবার কেউ বলবেন ২ নাম্বার। এই যে একটা সমস্যাটা এটা মূলত বাংলা রর্ণ ব্যবহার না শিখার কারণে ভুল হয়ে থাকে।
আপনারা যদি চান তাহলে আমরা অর্থ্যাৎ কবিতা গাঁ পরিবার থেকে এসব ছোট ছোট বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। কিন্তু তার আগে জানা প্রয়োজন আপনাদের জানার আগ্রহ কতটুকু? আপনারা কি ধৈর্য্য ধরে ১ দিন পর পর ২০ মিনিট সময় আমাদের ওয়েভসাইটের আলোচনা পড়বেন কিনা। কারণ এই পোস্ট করতে আমাদের অনেক সময় ব্যয় হয় এবং অনেক ঘাটাঘাটি করতে হয় আবার অনেক পরিশ্রমও হয়।
তাই আপনারা যদি এই বিষয় নিয়ে আলোচনা পছন্দ করেন তাহলে আমাদের ফেসবুকে কমেন্ট করে জানাবেন। তাহলে আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটের উপরে দেখেন একটা ক্যাটাগরি রেখেছি ব্যাকারণ নামের। আপনারা যখন আমাদের ওয়েভসাইটে প্রবেশ করবেন এবং ব্যাকারণ নামের ক্যাটাগরিতে ক্লিক করবেন তখন আপনাদের সামনে শুধু ব্যাকারণের সকল আলোচনাগুলো আসবে।
আমি আর কথা বাড়াতে চাইনা। আমি এই পর্যন্ত আপনাদের বললাম বাকিটা হলো আপনাদের ইচ্ছে। তবে একটা কথা মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই। আর হ্যাঁ আপনি ব্যাকারণ ছাড়া না পারবেন ছন্দ তৈরি করতে, না পারবেন শুদ্ধ বানান লিখতে।
No comments